HomeInventionঅমর হতে চান? ২০৫০ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন!

অমর হতে চান? ২০৫০ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন!

WhatsApp Group Join Now
Instagram Profile Join Now
YouTube Channel Subscribe

অমর হতে চান? ২০৫০ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন!:(Want to be immortal? Wait until 2050):


Smart Update24,By Syed Mosharaf Hossain: জন্ম নিলে মরতেই হবে- এ বিষয়টিই এখন মানুষসহ সব প্রাণীর ভাগ্য। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ পরিস্থিতি পাল্টানোর মতো প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা চলছে জোর কদমে। বর্তমান অমর হতে চাইলেও আপনি পারবেন না। কিন্তু ভবিষ্যতে সে প্রযুক্তি মানুষের হাতে আসতে চলেছে। আপনি যদি ৪০ বছরের নিচের বয়সের হন আর অমর হতে চান তাহলে অপেক্ষা করতে পারেন ২০৫০ সাল পর্যন্ত।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০৫০ সালেই মানুষের হাতে চলে আসবে সে অমরত্বের প্রযুক্তি। বহু বছর ধরেই অমর হওয়ার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে মানুষ। তবে তা এতদিন মানুষের হাতের নাগালে ছিল না। গবেষক ড. ইয়ান পিয়ারসন ( Ian Pearson )বলেন, মানুষ অমরত্বের প্রযুক্তি হাতের মুঠোয় নিয়ে আসার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। কিন্তু কিভাবে মানুষকে অমরত্ব দেবে প্রযুক্তি? এ প্রসঙ্গে গবেষকরা বলছেন, তারা কয়েকটি পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন। এগুলো বেশ অভিনব বলে মনে হলেও বাস্তবে মানুষকে ‘অমরত্ব’ দেবে।

এ প্রযুক্তিগুলো হলো-

  • অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রিনিউ : মানুষের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অকার্যকর হয়ে পড়ে। এ বিষয়টিকে প্রতিরোধ করার জন্য আধুনিক বায়ো-টেকনোলজি ও ওষুধপত্র ব্যবহৃত হবে। তবে এটি একেবারে ৯৫ বছর বা অনুরূপ বয়স হয়ে যাওয়ার পর খুব একটা কার্যকর হবে না। কেউ যদি ২৯-৩০ বছর বয়সে এ প্রক্রিয়া শুরু করে তাহলেই কার্যকর হবে বলে মনে করেন ড. পিয়ারসন।
  •  যন্ত্রের মাঝে বাঁচা : বেঁচে থাকার জন্য শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমেত থাকতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আপনার মন বেঁচে আছে কি না, এটাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর তাই ড. পিয়ারসন বলছেন, যন্ত্রের মাঝে আপনার মনের সংযোগ স্থাপন হতে পারে একটি ভালো সমাধান। আপনার মন বেঁচে থাকবে অসংখ্য কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক ‘ক্লাউডে’। আর আগামী ৫০ বছর পরেই সম্ভবত সেই প্রযুক্তি মানুষের হাতে চলে আসবে।
  • কল্পিত পৃথিবীতে বসবাস : কম্পিউটার সিমুলেশন বলে একটি বিষয় সায়েন্স ফিকশনে বেশ জনপ্রিয়। তবে এটি বাস্তব জীবনেও করা সম্ভব। ড. পিয়ারসন বলছেন, আমরা আমাদের সম্পূর্ণ জগতটিকে কম্পিউটার সিমুলেশনের মাধ্যমে কল্পিত পৃথিবীতে স্থানান্তর করতে পারি। এতে আমরা বেঁচে থাকতে পারব আমাদের নিজেদেরই কল্পিত জগতে। বর্তমানে অনেকেই অনলাইনের ভার্চুয়াল জগতে দিনের অধিকাংশ সময় কাটাচ্ছেন। এ পরিস্থিতি আরেকটু পাল্টে সম্পূর্ণ ভার্চুয়াল জগতে বেঁচে থাকা হবে সেটি।

 

WhatsApp Group Join Now
Google News View Now
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular