HomeGovt SchemesDelta Plus variant Covid | ফের রূপ বদলালো করোনা! এবার সন্ধান মিলল...

Delta Plus variant Covid | ফের রূপ বদলালো করোনা! এবার সন্ধান মিলল ‘ডেল্টা প্লাস’ ভ্যারিয়েন্টের

ফের রূপ বদলালো করোনা!

WhatsApp Group Join Now
Instagram Profile Join Now
YouTube Channel Subscribe

Delta Plus Variant Covid | ফের রূপ বদলালো করোনা! এবার সন্ধান মিলল ‘ডেল্টা প্লাস’ ভ্যারিয়েন্টেরus new mutation covid

এখনও পর্যন্ত এর সম্পর্কে কী জানা গিয়েছে?

Delta plus variant covid : May মাসে SARS-CoV-2 ভাইরাসের B.1.617.2 স্ট্রেনকে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের (Delta variant) নাম দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। ভারতে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়ার পিছয়ে দায়ী ছিল এই স্ট্রেন। কিন্তু এখন এই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টেরও রূপান্তর ঘটেছে। বিজ্ঞানীরা এর নতুন নামকরণ করেছেন ডেল্টা প্লাস (Delta Plus) বা AY.1 ভ্যারিয়েন্ট।

ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট মোনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ককটেল ট্রিটমেন্টের (Monoclonal antibody cocktail treatment) বিরুদ্ধেও টিকে থাকতে সক্ষম।  এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে সম্প্রতি মান্যতা দিয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্র্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (Central Drugs Standard Control Organization বা CDSCO)।covid delta plus variant 1623677386

এক জিনোনেম সিকোয়েন্সিং (Genomic Sequencing) বিশেষজ্ঞ বলেছেন,

ডেল্টার (B.1.617.2) এই সিকোয়েন্সের স্পাইক মিউটেশন K417N পাওয়া যেতে পারে GISAID-এর মধ্যে। এখনও পর্যন্ত ১০টি দেশে এই জিনোনেম খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। এই সিকোয়েন্স সম্প্রতি নতুন বংশোবিস্তার করেছে যেটি হল AY.1 (B.1.617.2.1)। এটি ডেল্টারই বংশের ভাইরাস (sublineage)। K417N হল এমন একটি মিউটেশন যা বিটা ভ্যারিয়েন্টের (B.1.351) মধ্যেও পাওয়া যায়।

পাব্লিক হেল্থ ইংল্যান্ড তার সাম্প্রতিকতম তথ্যে জানিয়েছে,

৭ জুন পর্যন্ত ভারতে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট ৬টি জিনোমের (genomes) মধ্যে পাওয়া গিয়েছে। স্বাস্থ্য সংস্থা এও জানিয়েছে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ৬৩টি জিনোম রয়েছে যার মধ্যে নতুন K417N মিউটেশন উপস্থিত।

Group Cards
Google News View Now

দিল্লির CSIR এবং ইনস্টিটিউট অফ জেনোমিক্স অ্যান্ড ইন্টেগ্রেটিভ বায়োলজির (IGIB) এক বিজ্ঞানী জানিয়েছেন,

দ্রত সংক্রমিত হওয়া ভ্য়ারিয়েন্ট B.1.617.2.1, যা AY.1 হিসেবে পরিচিত, সেখানে K417N মিউটেশন রয়েছে। এর জন্য SARS-COV-2 ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনই দায়ী। এটি হল সেই স্পাইক প্রোটিন যা মানুষের কোষে প্রবেশ করে ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটায়।

MORE: অ্যালজাইমার্স সারাতে রোবট আবিষ্কার করবে ওষুধ , পড়ুন বিস্তারিত

যদিও বর্তমানে ভারতে K417N খুব বেশি ছড়ায়নি। বরং ইউরোপ, এশিয়া ও আমেরিকাতে এর সংক্রমণ বেশি দেখা যাচ্ছে। ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্টের কোনও রোগী এখনও ভ্রমণ করেছে বলেও খবর আসেনি।

প্রকৃতপক্ষে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান, পর্তুগাল, পোল্যান্ড, তুরস্ক, নেপাল এবং সুইজারল্যান্ডের মতো ভারত ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এই সিকোয়েন্সেরগুলি খবর পাওয়া যাচ্ছে।

WhatsApp Group & Google News Flow
WhatsApp Group Join Now
Google News View Now
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular