HomeInventionA groundbreaking discovery in DNA technology, the Indian won the Nobel Prize...

A groundbreaking discovery in DNA technology, the Indian won the Nobel Prize in Information Technology

Join Our WhatsApp Group For New Update

DNA প্রযুক্তি নিয়ে যুগান্তকারী আবিষ্কার, তথ্যপ্রযুক্তির ‘নোবেল’-এ সম্মানিত ভারতীয়

DNA technology: ফের বিশ্বের দরবারে ভারতের জয়জয়কার। তথ্য প্রযুক্তির ‘নোবেল’ অর্থাৎ মিলেনিয়াম টেকনোলজি (Millennium Technology Prize) সম্মানে সম্মানিত হলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। নাম শঙ্কর বালাসুব্রহ্মণিয়ম (Shankar Balasubramanian)। তাঁর সঙ্গে এই পুরস্কার পেয়েছেন ডেভিড ক্লেনারম্যান (David Klenerman)। দুজনেই কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যাবিদ্যালয়ের রসায়নবিদ। মঙ্গলবার তাঁদের এই পুরস্কার পাওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ডিএনএ (DNA technology) সংক্রান্ত আবিষ্কারের জন্য তাঁরা এই পুরস্কার পাচ্ছেন।

২০০৪ সাল থেকে Technology Academy Finland (TAF) এই পুরস্কার দেয়। ২ বছরের ব্যবধানে এই পুরষ্কার দেওয়া হয়। এই পুরস্কার প্রথম পেয়েছিলেন স্যার টিম বার্নার্স-লি (Sir Tim Berners-Lee )।

তিনি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা www আবিষ্কার করেছিলেন। এই পুরস্কারের মূল্য ১ মিলিয়ন ইউরো। এ বছর এই পুরস্কার পেলেন শঙ্কর বালাসুব্রহ্মণিয়ম এবং ডেভিড ক্লেনারম্যান। শঙ্কর বালাসুব্রহ্মণিয়ম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রফেসর। রসায়ন তাঁর বিষয়। ডেভিড ক্লেনারম্যান একজন ব্রিটিশ বায়োফিজিকাল রসায়নবিদ। তাঁরা দুজনে একসঙ্গে নেক্সট জেনারেশন ডিএনএ সিকোয়েন্সিং (Next Generation DNA Sequencing) আবিষ্কার করেন।

MORE: সৌরজগতের নাগরিক কল্পনা চাওলা

এই পদ্ধতিতে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে, স্বল্প ব্যয়ে বড় ডিএনএ সিকোয়েন্সকে ছোটো ছোটো টুকরোয় ভেঙে ফেলা যাবে। করোনা মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করবে। কারণ কোনও ভাইরাসকে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করতে হলে তার জিনের বিন্যাসকে ভালভাবে জানতে হয়। সেই বিন্যাস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই দুই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার সেই পথে কিছুটা অগ্রসর করে দিয়েছে বিশ্বকে।

ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি সৌলি নিনিস্টো মঙ্গলবার একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এই পুরষ্কারের কথা ঘোষণা করেন। কোভিড মহামারীর কারণে ২০২০ সালে এই পুরষ্কার পিছিয়ে গিয়েছিল। এই দুই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার ইতিমধ্যেই করোনার ভাইরাল মিউটেশন ট্র্যাক করতে এবং খুঁজতে ব্যবহার করা হচ্ছে। করোনা যেভাবে ক্রমাগত তার রূপ বদলাচ্ছে তা অনুসন্ধানে এই দুই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার বিশ্বকে নতুন দিশা দেখাবে।

মিলেনিয়াম টেকনোলজি প্রাইজ কমিটির অ্যাকাডেমির অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান পাইভি তোর্মা বলেছেন, এই প্রাণঘাতী রোগের সঙ্গে যুদ্ধে এই প্রযুক্তি অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। অধ্যাপক বালাসুব্রাহ্মণিয়ম ও অধ্যাপক ক্লেনারম্যান এই পুরষ্কারের উপযোগী।

Join Our WhatsApp Group For New Update
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments