এই প্রচন্ড গরমে আমরা অনেকেই সারাদিন এসি চালাতে চাইলেও সারাদিন এসির হাওয়া খাওয়াটাও শরীরের দিক থেকে ঠিক নয়।
এই প্রচন্ড গরমে আমরা অনেকেই সারাদিন এসি চালাতে চাইলেও সারাদিন এসির হাওয়া খাওয়াটাও শরীরের দিক থেকে ঠিক নয়। তাই কিছুটা সময় তো না হয় সেই ঠান্ডা হাওয়ায় মন শান্ত করা গেলো কিন্তু বাকি সময়? সেই সময়েও কি গরমে হাঁসফাঁস করতে হবে?
এর উত্তর রয়েছে আপনার নিজের কাছেই। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে কিছু গাছ আছে যা বাড়ির ভেতরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।
১. অ্যালো ভেরা: সহজেই বাড়ির যে কোনো জায়গায় বেড়ে উঠতে পারে এই গাছ। এর পাতার ভিতরে যে জলীয় ওষধি উপাদান থাকে তা আমাদের ত্বকে লাগালে নিমেষে যে কোনো ক্ষত বা পোড়া জায়গা ঠিক করে দিতে পারে। একই সঙ্গে এটি ঘরের তাপমাত্রা কমাতেও কাজে আসে।
আরো পোস্ট– মেরি কুরির ডায়েরি: ছুঁয়ে দেখতে হলে নিতে হবে প্রাণনাশের ঝুঁকি
২. বাম্বু পাম: এই গাছের বড় বড় পাতা খুব সহজেই চার পাশের উষ্ণতা শোষণ করে নিতে পারে। তাই গ্রীষ্মে ঘর হিমশীতল রাখতে কাজে আসতে পারে বাম্বু পাম।
৩. পিস লিলি: এর অনবদ্য সাদা রঙের ফুলের শোভা যেমন চোখে শান্তি এনে দেয়, তেমনই গরমে ঘরে ভেতরের বাতাসকে শীতল রেখে এটি দেহকেও দেয় শান্তি।
আরো পোস্ট– ডিম আগে না মুরগি আগে এই প্রশ্নটা কি আপনার রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে?? উত্তর দিলেন বিজ্ঞানীরা ,
৪. চাইনিজ এভারগ্রিন: এই সবুজ গাছটি ঘরে শান্তির পরিবেশ তৈরি করবে খুব দ্রুত। আবার বাতাসও বিশুদ্ধ রাখবে। যত বড় পাতা দেখে কিনতে পারবেন, উপকারও পাবেন তত বেশি।
৫. স্পাইডার প্ল্যান্ট: মাকড়সা যেমন ছায়ার বেড়ে ওঠে, তেমনই এই গাছকেও ছায়ায় রাখতে হবে ভালো মতো। অর্থাৎ ব্যালকনি নয়, একে ঘরের ভিতরে রাখতে হবে। আর তাতেই এটি নিজস্ব পদ্ধতিতে বাতাস পরিশুদ্ধ করবে ও ঘর ঠান্ডা রাখবে।