Flying taxi : ভারতবর্ষ পিছিয়ে নেই। , ভারতবর্ষের আকাশে দেখা যেতে চলেছে ফ্লাইং ট্যাক্সি?
Flying taxi: টেকনোলোজির দিক থেকে ভারতবর্ষ (India)পিছিয়ে নেই। কারন পৃথিবীর বহু দেশ সাথে তাল মিলিয়ে এখন প্রথম সারির যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। আর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বেশ কিছু টেকনোলোজি তৈরি করা হচ্ছে বর্তমানে যা খুব শীঘ্রই ভারতবর্ষের সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে বায়ুসেনার হাতে আসতে চলেছে।
পৃথিবীর বহু দেশ বর্তমানে ফ্লাইং কার, ফ্লাইং ট্যাক্সি তৈরির চেষ্টা করছে, যা কিছু বছরের মধ্যে সার্ভিসে আসতে চলেছে। ঠিক তেমন ভাবেই ভারতবর্ষ এই প্রোজেক্টের উপর কাজ যা ২০২২ সালেই দেখা যেতে চলেছে, অর্থাৎ ২০২২ এই প্রথম প্রোটোটাইপ দেখা যেতে চলেছে। প্রাইভেট অ্যাভিয়েশন কোম্পানি VTOL অ্যাভিয়েশন ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এবং আইআইটি কানপুর যৌথভাবে একটি প্রোজেক্ট করছে।
২০১৮ সালে “আভিয়ান” নামের এই প্রোজেক্ট শুরু করা হয়,
যাতে আইআইটি কানপুরের ১০০ এর বেশি গবেষকরা কাজ করছেন। ২০১৮ সালে শুরু হওয়া এই প্রোজেক্ট ২০২৩ এ কমপ্লিট হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি আইআইটি মাদ্রাজ ও একটি প্রোজেক্ট করছে একা। তবে তাদের এই ফ্লাইং ট্যাক্সি প্রোজেক্টের প্রথম প্রোটোটাইপ ২০২২ এর মধ্যে চলে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রথমাবস্থায় এই ট্যাক্সি আসার পর ভারা একটি বেশি লাগলেও ধীরে ধীরে তা সাধারন ভারার মতো হয়ে যাবে অর্থাৎ বেশি খরচ হবেনা এটিতে উড্ডয়ন করতে। পাশাপাশি সাধারন ট্যাক্সির থেকে ১০ গুন সময় কম লাগবে, এককথায় পরিবহন ক্ষেত্রে এক বিপ্লব আসতে চলেচে।
এই ট্যাক্সি গুলিকে পরবর্তী দিনে ভারতবর্ষের তিন বাহিনীতেই দেখা যেতে চলেছে। কারন হেলিকপ্টারের থেকেও এই ট্যাক্সি কম সময়ে বেশি দূরত্ব যেতে সক্ষম। তবে বরাবরের মতো এই টেকনোলোজির দিক থেকে আমেরিকা পৃথিবীর বাকি দেশ গুলির থেকে যথেষ্ট এগিয়ে রয়েছে কারন ২০২৩ সালে তাদের এই এয়ার ট্যাক্সি সার্ভিসে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।