How do lizards walk on the wall?
How lizard walk on wall: Their body consists of four legs and a tail. The tail is used for their balance and the legs for walking on the wall. When they walk through the wall, their legs stick to the wall like eighteen. But we know it’s hard to get rid of the glue. Their legs are like eighteen, but there are mechanics behind them. The legs were examined under a microscope and found to contain very small hairs.
The hairs are called Setae:
- Each of these hairs has a sucker on its head. These suckers are a lot like the picture below.
We use these to block anything in the mirror or on the wall. There are many small suckers on the lizard’s feet. Which helps them to stick to rough surfaces/corners. All four legs have similarly numerous hairs. These hairs are very flexible.
What if the force of gravity is not applied to the lizard why?
The amount of force that these four legs create together to hold a lizard is greater than that of a gravitational ball. This retaining force is known as the adhesive force This force acts between the surfaces of two different substances.
Which allows them to easily climb up the walls. Because the hairs are very small, they are attached to the walls as Vander-wall. In this case, the electrons in the lizard’s fur and the electrons in the wall interact with each other to create electromagnetic attraction.
When they drop their legs, they drop each leg in a straight line. As a result, it sticks better to the wall, and when it is lifted, it bends its legs with a slight twist.
For many years, scientists have been working on the mechanics of this lizard’s foot. They found that lizard legs were automatically cleansed and kept functional. If any fluid gets on its feet, it still can’t destroy this ability. When the legs are tilted 2-3 times, the fluid rolls away. This process is called the Lotus effect. This is the name given to the lotus leaf and keeps itself clean in the same process.
Another mechanism that scientists have proposed is limited research. They claim that static electricity may have played a role in the lizard’s attachment to the wall. This static electricity acts whenever the lizard’s foot touches the wall.
In this case, the opposite religious charge arises. As we know, opposite religious charges attract each other. If the lizard’s feet are charged with a positive charge, the walls will be charged with a negative charge. These two opposite charges trap the lizard against the wall.
These processes help a lizard to walk on the wall and make our curious minds think.
These processes are still being tested. The mystery of nature is mysterious. It is the work of science to unravel its mysteries. Not all mysteries can be solved again.
Let’s do a little math: If the force of gravity is denoted by F, then the mass of the lizard is m and the gravitational acceleration is g,
F = mgF = mg
Now I take a lizard/woodpecker and measure it and take out the force of gravity applied on it.
More: White Fungus Update: In India, the attack of White Fungus after Black
টিকটিকি দেওয়ালে হাঁটে কিভাবে? টিকটিকির উপর কি তাহলে অভিকর্ষ বল প্রযুক্ত হয় না?
how lizard walk on wall: এদের শরীর চারটি পা ও একটি লেজ নিয়ে গঠিত। লেজ টা তাদের ভারসাম্যের জন্য ব্যাবহৃত হয় আর দেয়ালে হাঁটার জন্য পা। এরা যখন দেয়াল দিয়ে হেঁটে যায় এদের পা গুলো আঠার মত লেগে যায় দেয়ালের সাথে। কিন্তু আমরা জানি, আঠা তো লাগলে ছুটানো মুশকিল। এদের পা গুলো আঠার মত লেগে থাকলেও এর পিছনে একটা মেকানিক্স আছে। পা গুলো মাইক্রোস্কোপের নিচে নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, সেগুলোতে রয়েছে খুবই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসংখ্য লোম। লোমগুলোকে বলা হয়ে থাকে Setae.
how lizard walk on wall : এই লোমগুলোর প্রতিটির মাথায় থাকে চোষক (Sucker). এই চোষক গুলো অনেকটা নিচের ছবির মত।
এগুলোকে আমরা আয়নায় বা দেয়ালে কোনোকিছু আটকাতে ব্যাবহার করি। এরকম অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চোষক থাকে টিকটিকির পায়ে। যা রুক্ষ তলে/ যে কোনো কোণে তাদেরকে আটকে থাকতে সাহায্য করে। চারটি পায়েই একইরকমভাবে অসংখ্য লোম রয়েছে। এই লোমগুলি খুবই নমনীয়।
এই চারটি পা একসাথে যে পরিমাণ বল তৈরি করে টিকটিকিকে আটকিয়ে রাখতে তা অভিকর্ষ বলের তুলনায় বেশি। আটকিয়ে রাখার এই বলকে আমরা আসঞ্জন বল নামে চিনি৷ এই বল দুইটি ভিন্ন পদার্থের পৃষ্ঠের মধ্যে কাজ করে।
যার ফলে তারা সহজেই দেয়াল বেয়ে উপরে উঠে যায়। লোম গুলো খুবই ক্ষুদ্র হওয়ায় তা দেয়ালের সাথে vander- wall বলে আবদ্ধ হয়। এইক্ষেত্রে টিকটিকির পায়ের লোমের ইলেকট্রন এবং দেয়ালের ইলেকট্রন পরষ্পরের সাথে ক্রিয়া করে তড়িচ্চুম্বকীয় আকর্ষণ তৈরি করে।
এরা যখন পা ফেলে, প্রতিটা পা একদম সোজা ভাবেই ফেলে। যার ফলে তা দেয়ালের সাথে আরো ভালোভাবে আটকে যায়, আর যখন তুলে আনে হালকা মোচড় দিয়ে পা গুলো বেঁকিয়ে নেয় ।
অনেক বছর ধরেই বিজ্ঞানীরা এই আঠাত্ব অর্থাৎ, টিকটিকির পায়ের এরকম মেকানিক্সের উপর কাজ করে যাচ্ছেন। তারা দেখেছেন, টিকটিকির পা গুলো স্বয়ংক্রিয় ভাবেই পরিষ্কার হয়ে গিয়ে তাদের কার্যক্ষমতা অক্ষুন্ন রাখে। যদি কোনো তরল পদার্থ লেগে যায় তাদের পায়ে তবুও তা এই ক্ষমতা নষ্ট করতে পারে না। পা গুলো ২-৩° কাত করলেই তরল পদার্থ গড়িয়ে পরে যায়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় Lotus effect. পদ্ম পাতা ও একই প্রক্রিয়ায় নিজেকে পরিষ্কার রাখে বলে এই নাম।
আরো একটি প্রক্রিয়া বিজ্ঞানীরা প্রস্তাব করেছেন যা নিয়ে সীমিত আকারে গবেষণা চলছে। উনারা দাবি করেছেন টিকটিকির দেয়ালের সাথ লেগে থাকার পিছনে স্থির তড়িৎ এর ভুমিকা থাকতে পারে। যখনই টিকটিকির পা দেয়াল স্পর্শ করে তখন এই স্থির তড়িৎ ক্রিয়া করে। এইক্ষেত্রে বিপরীত ধর্মী চার্জের উদ্ভব ঘটে। আমরা জানি, বিপরীত ধর্মী চার্জ পরষ্পরকে আকর্ষণ করে। টিকটিকির পা গুলো যদি ধনাত্মক চার্জে চার্জিত হয়, তবে দেয়াল হবে ঋণাত্মক চার্জে চার্জিত। এই দুই বিপরীত চার্জ টিকটিকিকে আটকিয়ে দেয় দেয়ালের সাথে।
এই প্রক্রিয়া গুলোই একটি টিকটিকিকে দেয়ালে হাঁটতে সাহায্য করে আর আমাদের কৌতুহলী মনকে ভাবিয়ে তুলে।
এই প্রক্রিয়াগুলোর উপর এখনো পরীক্ষা চলছে। প্রকৃতির রহস্য নিগুঢ়। তার রহস্য ভেদ করায় বিজ্ঞানের কাজ। সব রহস্য আবার ভেদ করা যায় না।
একটু অঙ্ক করি:
অভিকর্ষ বল যদি F দ্বারা চিহ্নিত করি, টিকটিকির ভর m আর অভিকর্ষজ ত্বরণ g হলে, F=mgF=mg এবার একটা টিকটিকি/তক্ষক ধরে মেপে নিই আর তার উপর প্রযুক্ত অভিকর্ষ বল বের করে নিই।